Some news link
Dipon shares his Bollywood experience Cultural Correspondent
Diponkar Dipon Noted teleplay director Diponkar Dipon has recently returned after gathering a year long experience in the Bollywood industry where he worked under Anurag Kashyap, renowned Indian film director.
Dipon will begin his endeavours as a film director and for that he went to Bollywood to work under Anurag Kashyap as part of his preparation. Dipon worked with Kashyap at different levels of production and post production of Gangs of Wassiypur and Ugly.
He spoke about the differences he observes between Dhallywood and Bollywood. ‘The film activists of Bollywood are aware about what is happening in the global market and they are trying their best to adapt themselves in a way so that they can sell their films globally,’ stated Dipon in an interview with New Age.
Dipon also informed that the total system of filmmaking in Bollywood is different from that of Dhallywood. ‘The director only sees the creative side of the film and nothing else while the financer finances the film and the producers engage in overall planning. There are separate teams for casting, make-up and other segments while in Dhallywood, the director himself does direction, casting and undertakes several other responsibilities that actually shift his creative focus,’ Dipon said.
Dipon feels that making a good film in Bangladesh is indeed a daunting task. ‘The first challenge is related to the production period as it is really difficult to find skilled technicians in the country,’ shared Dipon.
But the bigger challenge emerges in the post production period as the total process of film distribution in the country is defective. ‘Our distribution system works in such a way that it discourages films with good standards from doing business. For example, Chorabali could not do good business because our system is so accustomed by our conventional films that it dejects something refreshing and atypical,’ observed Dipon. ‘There are only 5/6 cinema halls where people go to watch films with family. A country’s film industry can’t depend on such meager number of halls,’ Dipon said.
Dipaon came to Dhaka from Dinajpur in 1993 with a goal to become a film maker. ‘I always intended to be a director but after coming to Dhaka I went to FDC and different private organisations but nowhere I found the support I was seeking for films. So I changed my goal and began to study theatre at Jahangirnagar University. However, theatre is not worthy in terms of financial gains so I started making teleplays,’ revealed Dipon, who has made about 100 single episode teleplays and about 500 episodes of drama series.
http://newagebd.com/detail.php?date=2013-08-19&nid=61541#.UhUOiFPJb2A
Dipon will begin his endeavours as a film director and for that he went to Bollywood to work under Anurag Kashyap as part of his preparation. Dipon worked with Kashyap at different levels of production and post production of Gangs of Wassiypur and Ugly.
He spoke about the differences he observes between Dhallywood and Bollywood. ‘The film activists of Bollywood are aware about what is happening in the global market and they are trying their best to adapt themselves in a way so that they can sell their films globally,’ stated Dipon in an interview with New Age.
Dipon also informed that the total system of filmmaking in Bollywood is different from that of Dhallywood. ‘The director only sees the creative side of the film and nothing else while the financer finances the film and the producers engage in overall planning. There are separate teams for casting, make-up and other segments while in Dhallywood, the director himself does direction, casting and undertakes several other responsibilities that actually shift his creative focus,’ Dipon said.
Dipon feels that making a good film in Bangladesh is indeed a daunting task. ‘The first challenge is related to the production period as it is really difficult to find skilled technicians in the country,’ shared Dipon.
But the bigger challenge emerges in the post production period as the total process of film distribution in the country is defective. ‘Our distribution system works in such a way that it discourages films with good standards from doing business. For example, Chorabali could not do good business because our system is so accustomed by our conventional films that it dejects something refreshing and atypical,’ observed Dipon. ‘There are only 5/6 cinema halls where people go to watch films with family. A country’s film industry can’t depend on such meager number of halls,’ Dipon said.
Dipaon came to Dhaka from Dinajpur in 1993 with a goal to become a film maker. ‘I always intended to be a director but after coming to Dhaka I went to FDC and different private organisations but nowhere I found the support I was seeking for films. So I changed my goal and began to study theatre at Jahangirnagar University. However, theatre is not worthy in terms of financial gains so I started making teleplays,’ revealed Dipon, who has made about 100 single episode teleplays and about 500 episodes of drama series.
http://newagebd.com/detail.php?date=2013-08-19&nid=61541#.UhUOiFPJb2A
চলচ্চিত্র পরিচালনায় দীপন
শোবিজ প্রতিবেদক
মেধাবী নির্মাতা দীপঙ্কর দীপন। ছোটপর্দায় একের পর শৈল্পিক কাজ উপহার দিয়ে দর্শকের কাছ থেকে পেয়েছেন ভালো নির্মাতার সুনাম। শিল্পীরাও দীপনের নাটক-টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন তৃপ্তি নিয়ে। এই নির্মাতা এবার আসছেন চলচ্চিত্র নির্মাণে। তার প্রথম চলচ্চিত্রের শিরোনাম '১৯২৯- একটি প্রেমগাথা'। কলকাতার চিত্রনায়ক ধীরাজের সঙ্গে টেকনাফের মগকন্যা মাথিনের ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর প্রেম কাহিনী চলচ্চিত্রের বিষয়বস্তু।
এর সঙ্গে কলকাতার নির্বাক ও সবাক যুগের ছবি ও টেকনাফের পাহাড়-সমুদ্র ঘেরা রোমাঞ্চকর জীবন গতানুগতিক চলচ্চিত্রের বাইরে একটি আলাদা চেহারা দেবে। ইংরেজ শাসনের সূত্র ধরে আদিবাসি পাহাড়ি জীবনের আড়ালে শাশ্বত চিরন্তন জমজমাট প্রেমের কাহিনী '১৯২৯ -একটি প্রেমগাথা'। ছবিটি প্রযোজনা করছেন পথিকের কর্ণধার তুহিন বড়ুয়া। বিষয়বস্তুর কারণেই চলচ্চিত্রটি ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার মাধ্যমে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ কলাকুশলী ও শিল্পীদের নিয়ে ছবিটি নির্মিত হবে। বর্তমানে পাণ্ডুলিপির চূড়ান্ত করণ ও ছবিটির কলা-কুশলী নির্বাচনের কাজ চলছে। দীপন বলেন, 'মাথিনের প্রেম আমাকে আলোড়িত করে, মাথিনের কষ্ট আমাকে কাঁদায়। প্রেমের তীব্রতা থাকতে থাকতেই ছবিটা বানিয়ে ফেলতে চাই। আশা করি, একটা সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র উপহার দিতে পারব।'News Link> http://www.bd-pratidin.com/2013/12/17/32541
শোবিজ প্রতিবেদক
মেধাবী নির্মাতা দীপঙ্কর দীপন। ছোটপর্দায় একের পর শৈল্পিক কাজ উপহার দিয়ে দর্শকের কাছ থেকে পেয়েছেন ভালো নির্মাতার সুনাম। শিল্পীরাও দীপনের নাটক-টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন তৃপ্তি নিয়ে। এই নির্মাতা এবার আসছেন চলচ্চিত্র নির্মাণে। তার প্রথম চলচ্চিত্রের শিরোনাম '১৯২৯- একটি প্রেমগাথা'। কলকাতার চিত্রনায়ক ধীরাজের সঙ্গে টেকনাফের মগকন্যা মাথিনের ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর প্রেম কাহিনী চলচ্চিত্রের বিষয়বস্তু।
এর সঙ্গে কলকাতার নির্বাক ও সবাক যুগের ছবি ও টেকনাফের পাহাড়-সমুদ্র ঘেরা রোমাঞ্চকর জীবন গতানুগতিক চলচ্চিত্রের বাইরে একটি আলাদা চেহারা দেবে। ইংরেজ শাসনের সূত্র ধরে আদিবাসি পাহাড়ি জীবনের আড়ালে শাশ্বত চিরন্তন জমজমাট প্রেমের কাহিনী '১৯২৯ -একটি প্রেমগাথা'। ছবিটি প্রযোজনা করছেন পথিকের কর্ণধার তুহিন বড়ুয়া। বিষয়বস্তুর কারণেই চলচ্চিত্রটি ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার মাধ্যমে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ কলাকুশলী ও শিল্পীদের নিয়ে ছবিটি নির্মিত হবে। বর্তমানে পাণ্ডুলিপির চূড়ান্ত করণ ও ছবিটির কলা-কুশলী নির্বাচনের কাজ চলছে। দীপন বলেন, 'মাথিনের প্রেম আমাকে আলোড়িত করে, মাথিনের কষ্ট আমাকে কাঁদায়। প্রেমের তীব্রতা থাকতে থাকতেই ছবিটা বানিয়ে ফেলতে চাই। আশা করি, একটা সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র উপহার দিতে পারব।'News Link> http://www.bd-pratidin.com/2013/12/17/32541
এবার ‘১৯২৯ একটি প্রেমগাথা’
বিনোদন প্রতিবেদক | আপডেট: ০০:১২, ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩ | প্রিন্ট সংস্করণ
হূদয়ের কথার ব্যাপক সাফল্যের পর চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান পথিক এবার আরেকটি ছবির কাজ শুরু করছে। এবারের ছবির নাম ১৯২৯ একটি প্রেমগাথা। ছবিটির পরিচালক দীপংকর দীপন। ছবির গল্প প্রসঙ্গে তিনি জানান, কলকাতার চিত্রনায়ক ধীরাজের সঙ্গে টেকনাফের মগকন্যা মাথিনের ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর প্রেমকাহিনি এই ছবির বিষয়বস্তু। এর সঙ্গে আছে কলকাতার নির্বাক ও সবাক যুগের সিনেমা ও টেকনাফের পাহাড়-সমুদ্রঘেরা রোমাঞ্চকর জীবন। ইংরেজ শাসনের সূত্র ধরে আদিবাসী পাহাড়ি জীবনের আড়ালে শাশ্বত, চিরন্তন ও জমজমাট প্রেমের কাহিনি ১৯২৯ একটি প্রেমগাথা।
পথিকের কর্ণধার তুহিন বড়ুয়া জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি হবে ছবিটি। এখন ছবির কলাকুশলী ও শিল্পীদের চূড়ান্ত করার কাজ হচ্ছে।
দীপংকর দীপন বলেন, ‘প্রেমের সিনেমা তৈরির জন্য পরিচালককে অবশ্যই সিনেমার চরিত্রের প্রেমে পড়তে হয়। মাথিনের প্রেম আমাকে আলোড়িত করে, মাথিনের কষ্ট আমাকে কাঁদায়।’
ছবিটির নির্বাহী প্রযোজক নিমা রহমান বলেন, ‘ছবিটির গল্প আমার ভালো লেগেছে। ধীরাজ-মাথিনের প্রেম তো খুবই বিস্ময়কর। আমি মনে করি, ছবিটি আমাদের চলচ্চিত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
News Link : ’ http://www.prothom-alo.com/entertainment/article/98890/এবার-‘১৯২৯-একটি-প্রেমগাথা’
বিনোদন প্রতিবেদক | আপডেট: ০০:১২, ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩ | প্রিন্ট সংস্করণ
হূদয়ের কথার ব্যাপক সাফল্যের পর চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান পথিক এবার আরেকটি ছবির কাজ শুরু করছে। এবারের ছবির নাম ১৯২৯ একটি প্রেমগাথা। ছবিটির পরিচালক দীপংকর দীপন। ছবির গল্প প্রসঙ্গে তিনি জানান, কলকাতার চিত্রনায়ক ধীরাজের সঙ্গে টেকনাফের মগকন্যা মাথিনের ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর প্রেমকাহিনি এই ছবির বিষয়বস্তু। এর সঙ্গে আছে কলকাতার নির্বাক ও সবাক যুগের সিনেমা ও টেকনাফের পাহাড়-সমুদ্রঘেরা রোমাঞ্চকর জীবন। ইংরেজ শাসনের সূত্র ধরে আদিবাসী পাহাড়ি জীবনের আড়ালে শাশ্বত, চিরন্তন ও জমজমাট প্রেমের কাহিনি ১৯২৯ একটি প্রেমগাথা।
পথিকের কর্ণধার তুহিন বড়ুয়া জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি হবে ছবিটি। এখন ছবির কলাকুশলী ও শিল্পীদের চূড়ান্ত করার কাজ হচ্ছে।
দীপংকর দীপন বলেন, ‘প্রেমের সিনেমা তৈরির জন্য পরিচালককে অবশ্যই সিনেমার চরিত্রের প্রেমে পড়তে হয়। মাথিনের প্রেম আমাকে আলোড়িত করে, মাথিনের কষ্ট আমাকে কাঁদায়।’
ছবিটির নির্বাহী প্রযোজক নিমা রহমান বলেন, ‘ছবিটির গল্প আমার ভালো লেগেছে। ধীরাজ-মাথিনের প্রেম তো খুবই বিস্ময়কর। আমি মনে করি, ছবিটি আমাদের চলচ্চিত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
News Link : ’ http://www.prothom-alo.com/entertainment/article/98890/এবার-‘১৯২৯-একটি-প্রেমগাথা’
দীপন ও তুহিনের ‘১৯২৯ -একটি প্রেম গাঁথা’
বিনোদন ডেস্ক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
`হৃদয়ের কথা’ ছবির সাফল্যের দীর্ঘ বিরতির পর চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান পথিক দর্শকের সামনে আসছে একটি প্রেমের ছবি নিয়ে। ছবিটির ওয়ার্কিং টাইটেল ঠিক করা হয়েছে ‘১৯২৯ -একটি প্রেম গাঁথা’, কলকাতার চিত্রনায়ক ধীরাজের সাথে টেকনাফের মগ কন্যা মাথিনের ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর প্রেম কাহিনী এ ছবির বিষয়বস্তু।
এর সাথে কলকাতার নির্বাক ও সবাক যুগের সিনেমা ও টেকনাফের পাহাড়-সমুদ্র ঘেরা রোমাঞ্চকর জীবন এই ছবিটিকে গতানুগতিক সিনেমার বাইরে একটি আলাদা চেহারা দেবে। ইংরেজ শাসনের সূত্র ধরে আদিবাসি পাহাড়ী জীবনের আড়ালে শাম্বত চিরন্তন জমজমাট প্রেমের কাহিনী ‘১৯২৯ -একটি প্রেম গাঁথা’। ছবিটি প্রযোজনা করছেন পথিকের কর্ণধার তুহিন বড়ুয়া। ছবিটি পরিচালনা করবেন নির্মাতা দীপংকর দীপন। বিষয়বস্তুর কারণেই সিনেমাটি ভারত বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার মাধ্যমে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ভারত বাংলাদেশের যৌথ কলাকুশলী ও শিল্পীদের নিয়ে ছবিটি নির্মিত হবে। বর্তমানে পান্ডুলিপির চূড়ান্ত করণ ও ছবিটির কলা-কুশলী নির্বাচনের কাজ চলছে। ছবিটির প্রযোজক তুহিন বড়ুয়া বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই সিনেমা প্রযোজনার জন্য একটি ভাল গল্প খুঁজছিলাম আর সেটি প্রেমের হলে তো সোনায় সোহাগা। এই সিনেমার গল্পটিতে সবই পেয়েছি। শিরি- ফরহাদ, লাইলী-মজনু, রোমিও জুলিয়েটের মত ধীরাজ মাথিনের প্রেমের গল্প বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটের একটি অমর ঐতিহাসিক বাস্তব প্রেম কাহিনী। চলচ্চিত্র নিয়ে দীপংকরের ভাবনা আমার ভাল লেগেছে, তার মধ্যে সম্ভাবনা আছে। তাই তার কাছে সিনেমার পুরো প্ল্যানিংটি শুনেই আমি রাজি হয়ে গেছি। একটি ব্যবসা সফল সিনেমা তৈরি করার জন্য যা যা করতে হয় আমরা এখন সেই কাজে ব্যস্ত আছি।
পরিচালক দীপংকর দীপন সিনেমাটি সম্পর্কে বলেন, ‘প্রেমের সিনেমা তৈরির জন্য আমার মনে হয় পরিচালককে অবশ্যই সিনেমার চরিত্রের প্রেমে পড়তে হয়। এক্ষেত্রে এটা হয়েছে, আমি মাথিনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি। মাথিনের প্রেম আমাকে আলোড়িত করে, মাথিনের কষ্ট আমাকে কাঁদায়। প্রেমের তীব্রতা থাকতে থাকতেই ছবিটা বানিয়ে ফেলতে চাই।”
ছবিটির নির্বাহী প্রযোজক অভিনেত্রী ও নির্মাতা নিমা রহমান বলেন, ‘ছবিটির গল্প খুব ভালো লেগেছে। ধীরাজ মাথিনেরর প্রেম তো খুবই বিষ্ময়কর। পিরিওডিকাল ছবি তো আমাদের দেশে হয়ই না বলতে গেলে, সেক্ষেত্রে এই ছবিটি নতুন মাত্রা যোগ করবে। ছবিটির একই সাথে গ্লোবাল ও কমার্শিয়াল আবেদনও আছে। এই ছবি নির্মাণ বেশ কঠিন তারপরেও সিনেমার প্রি প্রডাকশন লেভেলে ছবিটার যে রকম ডিজাইন হচ্ছে, তাতে করে আমার বিশ্বাস ছবিটা ব্যবসাসফল হবে, বাকিটা দর্শকের উপর। ছবিতে ৮ টি গান সহ মোট ১৪টি সাউন্ডট্র্যাকের পরিকল্পনা করা হয়েছে। আমরা ছবির স্ক্রীপ্ট এর পাশাপাশি লুক নিয়ে কাজ করছি।”Link : http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/248540.html
বাংলাদেশ সময় : ১৬১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৩
সম্পাদনা: গোলাম রাব্বানী, বিভাগীয় সম্পাদক বিনোদন
Interviews of Dipankar Dipon
এনটিভিতে আপনার পরিচালনায় দর্শকদের গল্প নিয়ে নাটক প্রচার হচ্ছে। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
দর্শকের গল্প নিয়ে প্রথমবারের মতো নাটক নির্মিত হওয়ায় বেশ ভালোই সাড়া পাচ্ছি। গল্পগুলো সাধারণ মানুষদের জীবনকাহিনী। যার ফলে আমাদের জীবনের অনেক না বলা কথা ফুটে ওঠে-যা অন্যান্য নাটকের গল্প থেকে একেবারে ভিন্ন। দর্শকদের সম্পৃক্ততার কারণে নাটকে সাড়াটাও মিলছে বেশি। কেন এ ধরনের নাটক নির্মাণে উদ্যোগী হলেন? সম্প্রতি নাটকের কাহিনী একরকম হয়ে যাচ্ছিল। চিন্তা করলাম ভিন্ন কিছু করা যায় কি না। এনটিভির অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান মোস্তাফা কামাল সৈয়দ ও আমি মিলে একটা আইডিয়া বের করলাম। দর্শকদের কীভাবে নাটকের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়। বিভিন্ন পত্রিকা ও এনটিভির প্রমোশনালের মাধ্যমে গল্প আহ্বান করা হলো। পেয়ে গেলাম দেড় হাজারেরও বেশি গল্প। দর্শকদের বিপুল সাড়া থেকেই আরও বেশি অনুপ্রাণিত হয়েছি এ ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মাণে। অনেকে মনে করেন স্ক্রিপ্ট সঙ্কটের কারণে এটা করা হয়েছে। আপনার মত কী? এটা আমি মনে করি না। দর্শকের গল্পে তো পূর্ণাঙ্গ স্ক্রিপ্ট হয় না। শুধু গল্পটাই পাওয়া যায়। নাট্যকাররা আলাদা কাজ করেন গল্পের ওপর। ওখান থেকে স্ক্রিপ্টের উপযোগী করে নাটকের কাজ শুরু করা হয়। ধারাবাহিক নাটকগুলো দর্শক টানতে পারছে না। এ রকমটা শোনা যায়। এর কারণ কী? এটা সত্য। ধারাবাহিকের এ দৈন্যদশা চললেও একক নাটকগুলো কিন্তু বেশ জনপ্রিয়। আমাদের দেশের স্ক্রিপ্ট রাইটাররা গল্পগুলোতে নানা রকম বাঁক আনতে পারেন না। পাশের দেশের দিকে তাকালে দেখা যায়, দর্শকদেরকে তাদের নাটকের সঙ্গে রান করানো হচ্ছে। আমি এই নাটকটা দেখি, জানার চেষ্টা করি-এ রকম আগ্রহ থাকে দর্শকদের মনে। এ দেশের দর্শকদের মধ্যে এ ব্যাপারটা নেই। আমাদের ধারাবাহিকগুলো ২৬ পর্ব বা ৫২ পর্ব প্রচার হওয়ার পর দর্শকদের কেমন যেন আগ্রহ কমতে থাকে। সর্বোপরি বিজ্ঞাপন যন্ত্রণা তো রয়েছেই। সবদিক মিলিয়ে ধারাবাহিক নাটকগুলো দর্শক টানতে পারছে না। আপনি কোন ধরনের বিষয় নিয়ে বেশি নাটক নির্মাণ করে থাকেন? সব সময়ই এক বিষয়ের ফোকাস নিয়ে নাটক নির্মাণে আমি বিশ্বাসী নই। আমার এক নাটকের সঙ্গে আরেক নাটকের মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না। একেকটি প্রোডাকশন একেক শ্রেণীর দর্শকের জন্য। নাটক দেখে মানুষ যে স্বপ্নটা দেখে সেটা যেন হারিয়ে না ফেলে। স্বপ্ন দেখাটা সত্যি নয়, এটা আমি জানি। কিন্তু মানুষকে বাঁচতে হলে স্বপ্ন দেখতেই হবে। মানুষ যেন নাটকে দেখে চারপাশের সমস্যা প্রতিকূলতাকে দূর করতে পারে। তারা যেন জীবনবিমুখ না হয়। সমস্যা কাটিয়ে ভুল শুধরিয়ে তারা যেন পূর্ণাঙ্গ মানুষ হতে পারে। প্রতিদিনের ধারাবাহিক নির্মাণ বেড়েছে। এ ট্রেন্ডটি আপনার কেমন লাগে? আমার ক্যারিয়ারে ডেইলি সোপ নির্মাণ করিনি। আমি মনে করি, ডেইলি সোপ দর্শকদের মনে শক্ত আবেদন রেখে যেতে পারে না। সপ্তাহে ৫ দিন প্রচারের কারণে দ্রুত শুটিং শেষ করতে হয়। ফলে তাড়াহুড়োর ব্যাপারটা থাকে। কারেকশন করার স্কোপ পাওয়া যায় না। এসব কারণে ডেইলি সোপগুলোও মানসম্মত হচ্ছে না। অনেক সময় বাজেট থাকলেও ভালো কিছু করা যায় না। কারণ অনএয়ার ধরাতে হবে, এটার একটা চাপ থাকে। ভবিষত্ পরিকল্পনা নিয়ে কিছু বলুন ফ্যান্টাসি গল্প নিয়ে আমার কাজ করার ইচ্ছে আছে। এ স্বপ্নটা আমার আগে থেকেই ছিল। রিয়েলিটির জায়গা থেকে সরে গিয়ে ফ্যান্টাসি নিয়ে ভাল ভাল কিছু নাটকের কাজ করতে চাই। আমি আমার স্বপ্নের পথে এগিয়ে চলেছি। click-on-the-photo-or-go-to http://www.shokalerkhabor.com/online/details_news.php?id=2451&&%20page_id=%2036?sid= |
Main Problem is Lack of good screenwritersদেশ টিভিতে শুরু হতে যাচ্ছে নতুন ধারাবাহিক 'মেটামরফোসিস'। নাটক নির্মাণের বিভিন্ন বিষয়-আশয়ে ফারাহ্ দিবার সঙ্গে কথা বলেছেন নির্মাতা দীপংকর দীপনধারাবাহিক, একক মিলিয়ে বছরে আপনার চার-পাঁচটার বেশি কাজ দেখা যায় না। কারণ কী?
কাজের সময় কম, কাজ কিন্তু কম না। এর কারণ প্রথমত, প্রোডাকশনের প্রতিটা কাজ আমি নিজেই তত্ত্বাবধান করি। সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কাজটা করতেই থাকি। তাই আমার সময় লাগে বেশি। দ্বিতীয়ত, প্রতিটা নাটকে আমি নতুনত্ব রাখি। সেটা গল্প, অভিনয়, নির্মাণ_সবখানেই। সব নির্মাতারই কাজের নিজস্ব ধরন আছে। আপনারটা কী? নির্দিষ্ট একটা গণ্ডিতে আমার কাজকে বাঁধি না। একটা পরিপূর্ণ প্রোডাকশন ডিজাইনে বিশ্বাস করি। প্রতিটা গল্পের একটা ডিজাইন আছে। নির্মাণ কৌশল, লোকেশন, মিউজিক, অভিনয়_সব কিছুই আমি গল্প অনুযায়ী ডিজাইন করি। বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করি। নতুন ধারাবাহিক 'মেটামরফোসিস'-এ কি নতুনত্ব আছে? নিউরোসাইকোলজি নিয়ে এ রকম কাজ আগে হয়নি। প্রসঙ্গটা হয়তো দু-একবার এসেছে। অনেক বড় একটা বিষয়কে সহজ রূপে দেখিয়েছি। মানুষের নৈতিক দিকটাও ধরার চেষ্টা করেছি। নাট্যকার হিসেবে ঘুরেফিরে কয়েকটি নামই সামনে আসছে। ভালো নাট্যকারের অভাব কেন? মিডিয়ায় প্রায় সবাই অভিনেতা বা পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে আসে। নাট্যকার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে কজন আসে! যদি বা কেউ আসে, তাদের মধ্যে মেধা, সৃজনশীলতা, টেকনিক্যাল জ্ঞানের অভাব থাকে। ভাবনায় বৈচিত্র্যও নেই। এভাবে তো ভালো নাট্যকার হয় না। তাই এখন মিডিয়ায় ভালো নাট্যকারের খুব অভাব। অনেকের অভিযোগ, নির্মাতারা লেখা বদলে ফেলেন। এটা কি ঠিক? আমি কখনোই মনে করি না কোনো নির্মাতা বিনা অনুমতিতে একজন নাট্যকারের লেখা বদলে ফেলার অধিকার রাখেন। অনেক সময় বাজেটের অভাবে নির্মাতাকে দৃশ্য বদলাতে হয়, লোকেশন বদলাতে হয়। আমি মনে করি, নাট্যকারের সঙ্গে কথা বলে পরিবর্তনের ভারটা তাঁর ওপরেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। নির্মাতারা সাধারণত একটি ঘরানায় কাজ করেন। কেন? কারণটা সমঝোতা। আমি কী চাচ্ছি, আমার ইউনিট তা বোঝে। একসঙ্গে কাজ করতে করতে একটা বন্ধুত্ব তৈরি হয়। এতে অনেক সময় শুধু দর্শকের নয়, পরিচালকেরও একঘেয়েমি আসে। তবে একেক স্বাদের নাটকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সেটআপ রাখলে এমন হওয়ার কথা নয়। ভালো নির্মাতার মানদণ্ড কী হওয়া উচিত? প্রতিটা কাজে মানের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা। একটা কাজ ভালো করলেন আর বাকিগুলোর দিকে তেমন নজর দিলেন না, তাঁকে আমি ভালো নির্মাতা বলব না। একটা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। কতটা পরিবর্তন আনতে পেরেছেন? খুব বেশি না হলেও পরিবর্তন আনতে পেরেছি। শুধু প্রেম বা পারিবারিক দ্বন্দ্ব দিয়েই নাটক হবে কেন? গল্প, লোকেশন, নির্মাণ, অভিনয়_সব কিছুতেই পরিবর্তন আনতে চেয়েছি এবং অন্য রকম নাটকের জোয়ার আনতে পেরেছি আমরা। দর্শকও সেটা গ্রহণ করেছে। কিন্তু হতাশ হই যখন দেখি নতুনদের মাঝে নতুন কিছু করার তাগিদ খুব কম। click-on-the-photo-or-go-to http://www.shokalerkhabor.com/online/details_news.php?id=2451&&%20page_id=%2036?sid= |
TV Film Ruper Mudra (Silver Coin)
Raihan has a hobby of collecting coins. He sets off to Trishal, Mymensingh in search of a coin from Emperor Akbar's era, in possession of a jewellery shop owner Mostafa. On the way, he comes across the stationmaster Sirajul Miah. Mostafa informs Raihan that the coin is currently with an old woman, and he would have to wait for at least a month in order to obtain it from her. Meanwhile, Raihan stays at Sirajul Miah's house where he befriends the stationmaster's divorcee daughter, Rabu. Although, Mostafa and Raihan succeed in getting hold of the coin, a chain of unfortunate events follow.
|
Lukochuri - (Hide and seek)
Lukochuri, a psychological thriller series directed by Dipankar Dipon will be aired on Rtv on August 22 at 9:20 pm.
The serial follows an affluent, acclaimed doctor, Sadman Kabir. His daughter Mouri shares a very special bond with her mother, Shusmita. Shusmita commits suicide out of the blue and the incident comes as a blow to Mouri, shaking her sanity. Sadman takes Mouri to a Bungalow, following the doctor’s advice but Mouri does not respond to treatments. The situation gets complicated when Sadman finds out that Mouri has an imaginary friend named Sadi. Tariq Anam Khan, Elora Gauhar, Tania Ahmed and Tony Dias play the leading roles in the serial. click on the photo or http://banglanatok.com/lukochuri-bangla-natok-by-sadman-kabir-on-rtv-53.html#more-53 |
TV Fiction - DVD
Single-episode TV play "DVD" will be aired on ntv tonight at 8:15 pm. The play has been written and directed by Dipankar Dipon.
The story revolves around a mysterious DVD. One morning Khandokar Romel receives a DVD from an anonymous source. A caution on the cover of the DVD suggests that Romel should play the DVD alone. Watching the DVD at home becomes impossible as his family is always around. Finally when Romel plays the DVD alone in his office a strange face appears on the screen. Tauquir Ahmed, Tanvin Sweety and Anisur Rahman Milon play the lead roles. |
TV serial "Josnadhara" on Rtv tonightTV serial Josnadhara will be aired tonight on Rtv at 11:00 pm. Tarin, Anisur Rahman Milon and Hillol play the lead roles in the serial.
Tanima and Sajib, who live abroad, have been happily married for six years. They come back to Bangladesh for a year and start living in a place called "Josnadhara". Upon arriving at their new home, Tanima starts imagining the presence of a young man. Tanima had been married previously to a man named Tanmay, and they lived in this very house. At one point, Tanmay, who was a drug addict, confined Tanima in the house. Tanima escaped and went aboard with her family, where she eventually met Sajib. When Tanima goes to confesses about all this to Sajib, he astonishes her by saying that he already knows about her past, which is why he decided to bring her back to "Josnadhara". Written by Shahrukh Shahid, the tv film is directed by Dipankar Dipon. Click on this photo or http://www.thedailystar.net/newDesign/print_news.php?nid=41588 |
চ্যানেল আইতে আজ রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে প্রচার করা হবে তৌহিন হাসানের রচনা ও দীপংকর দীপনের পরিচালনায় ধারাবাহিক নাটক 'ম্যানিব্যাগ ফ্যান্টাসি'। নাটকটিতে একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার। আজ চরিত্রটির অন্তরালের গল্প বলছেন তিনি_
'মানিব্যাগ ফ্যান্টাসি' ধারাবাহিক নাটকটিতে আমার দুটো রূপ। একটি মানিব্যাগ কুড়িয়ে পাওয়ার আগে, অন্যটি মানিব্যাগ পাওয়ার পরে। একই মানুষের দুই রূপ। এ রকম একটি জটিল চরিত্রে আমাকে অভিনয় করতে হয়েছে। শুটিং হওয়ার কয়েক দিন আগে থেকেই আমি প্র্যাকটিস করতে শুরু করলাম। অতিসাধারণ ঘরের একজন বেকার ছেলের জীবনযাপন কেমন হয়। সে যখন মেসে থাকে, সে জীবনটাই বা কেমন হয়। ফুটপাত থেকে কয়েকটি শার্ট-প্যান্ট, টি-শার্ট ও লুঙ্গি কিনেছিলাম। এ নাটকে আমার প্রথম শটটি ছিল মেসের। আমি আর আনিসুর রহমান মিলন একটি মেসরুমে বসে কথা বলছি। এ রকম একটি দৃশ্য। তারপর একদিন কুড়িয়ে পেলাম মানিব্যাগ। দিনে যতবার খুলি সেই মানিব্যাগে পাই ৫০০ টাকার নোট। আস্তে আস্তে আমার মধ্যে আসতে থাকে পরিবর্তন। জীবনযাপন, চলাফেরা_সব কিছু বদলে যায়। এ পরিবর্তনটাকে সঠিকভাবে রূপ দেওয়ার জন্য আমাকে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হয়েছে।
এ নাটকে অভিনয় করার ব্যাপারে বছরখানেক আগে দীপনের [দীপংকর দীপন] সঙ্গে আমার প্রথম কথা হয়। তিনি আমাকে ফোন করে বলেন, 'মানিব্যাগ ফ্যান্টাসি নামে একটা নাটক বানাব, আমি তোমার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র রেখেছি। আমি চাই তুমি সেখানে কাজ করো।' তারপর একদিন স্ক্রিপ্ট পাঠিয়ে দিলেন। ওই বছরই শুটিং হয়েছিল গাজীপুর ও উত্তরার বিভিন্ন লোকেশনে। কাজ করতে গিয়েও আমরা অনেক মজা করেছি। Click on this photo or http://www.dailykalerkantho.com/print_news.php?pub_no=70&cat_id=1&menu_id=54&news_type_id=1&index=1 |
“বিকৃত ভাষা এখন আধুনিকতার লক্ষণ!”ঢাকা, ২৯ ফেব্রুয়ারি: গণমাধ্যমে ভাষার ব্যবহার প্রসঙ্গে কালচারাল জার্নালিস্টস ফোরাম অফ বাংলাদেশের (সিজেএফবি) সংলাপে বক্তারা বলেছেন, বিকৃত ভাষা এখন বর্তমান প্রজন্মের কাছে আধুনিকতার একটি লক্ষণ!
বুধবার বসেছিল সিজেএফবি সংলাপ। যেখানে উপস্থিত ছিলেন শিল্পঅঙ্গনের বিভিন্ন পরিচিত মুখ। যারা সবাই আলোচনা করেছেন প্রমিত ভাষার প্রয়োগ এবং বিকৃত ভাষা চর্চা বন্ধের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। সকাল ১১টায় ঢাকার গুলশানের রেস্টুরেন্ট ক্যাটলিনা আইল্যান্ডে বসে এই ‘সিজেএফবি’ সংলাপ। সংলাপে অংশ নেন বিশিষ্ট অভিনেতা আলী যাকের, তারিক আনাম খান, ফেরদৌস হাসান, দীপংকর দীপন, আবদুল্লাহ রানা, মোহন খান, আতাউর রহমান, গিয়াসউদ্দিন সেলিম, সালাহউদ্দিন লাভলু, আবু সাইয়ীদ, রোকেয়া প্রাচী, খালিদ মাহমুদ মিঠু, ইফতেখার আহমেদ ফাহমি, অরণ্য আনোয়ার, শামীম শাহেদ, খোরশেদ আলম, ফারহানা নিশো, রেদওয়ান রনি প্রমুখ।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিজেএফবি প্রেসিডেন্ট অনুরূপ আইচ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিজেএফবি উপদেষ্টা এনাম সরকার, মোর্শেদ নাসের টিটো ও এমএস রানা।অনুষ্ঠানে ভাষার বিকৃতির জন্য বক্তারা আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন, চ্যানেলগুলোর বাণ্যিজিকরণ এবং অসেচতনতাকে দায়ী করা হয়।নাটক ও চলচ্চিত্রে বিকৃত ভাষার প্রয়োগ সম্পর্কে চলচ্চিত্র নির্মাতা গিয়াসুদ্দিন সেলিম বলেন, “বিকৃত ভাষা এখন বর্তমান প্রজন্মের কাছে আধুনিকতার একটি লক্ষণ!” click on the photo or http://bangla.bdnews.com/news/4557 |
এনটিভি'র নতুন ধারাবাহিক : দর্শকের গল্প
একটু ভিন্নধমর্ী প্রয়াস নিয়ে মাঠে নেমেছে স্যাটেলাইট চ্যানেল এনটিভি। আমাদের টিভি নাটকের প্রাণ দর্শকদের এবার বাড়তি আনন্দ দিতে দর্শকদেরই পাঠানো গল্প নিয়ে নাটক নিমর্াণ করেছে চ্যানেলটি। আর এর উদ্যোক্তা হলেন এনটিভির অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান মোস্তফা কামাল সৈয়দ ও ছোটপর্দার জনপ্রিয় নিমর্াতা দীপংকর দীপন। তাদের পরিকল্পনায় আজ থেকে প্রায় দেড় বছর পূর্বে বিভিন্ন পত্রিকা ও এনটিভি প্রমোশনাল-এর মাধ্যমে দর্শকের কাছ থেকে গল্প আহ্বান করা হয়। সেই আহ্বানে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়, গল্প জমা পড়ে প্রায় ১৫ শতাধিক। সেসব গল্পগুলো থেকে পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় মোট ৫৬টি গল্প। সেই ৫৬টি গল্প থেকে প্রাথমিকভাবে তৈরি করা হচ্ছে প্রথম ৫২ পর্বের ধারাবাহিক 'দর্শকের গল্প'। এতে গল্প থাকছে মোট ৩০টি। কোনো গল্প ১ পর্বে, কোনোটা ২ পর্বে আবার কোনোটা ৪ পর্বে বিস্তৃত। এই গল্পের নাট্যরূপ দিয়েছেন আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠিত নাট্যকারেরা। তাদের মধ্যে রয়েছেন_ইফফাত আরেফিন তন্বী, দীপংকর দীপন, ইলোরা লিলিথ, তৌহিন হাসান, আশরাফুল চঞ্চল প্রমুখ। এনটিভি সূত্রে জানা গেছে, এ ধারাবাহিকের গল্প ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় দর্শক প্রতিটি পর্বেই বৈচিত্র্যের স্বাদ পাবেন। গল্পের নাম অনুসারে পর্বের ভিন্ন ভিন্ন নামকরণ হবে। গল্পকারের নাম থাকবে প্রতিটি পর্বে। এর জন্য গল্পকার সম্মানী ও এনটিভিতে সাক্ষাৎকার প্রচারের সুযোগ পাবেন। এতে করে এই ধারাবাহিকটি আরো বেশি করে দর্শকদের কাছাকাছি পেঁৗছাতে পারবে। পাশাপাশি গল্পগুলোতে আরো একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য আছে, তা হলো-এর স্বকীয়তা। গল্পগুলো সাধারণ মানুষদের জীবন কাহিনি_যা অন্যান্য নাটকের গল্প থেকে একেবারেই ভিন্ন। এই কারণে আমাদের জীবনের অনেক না বলা কথা ফুটে উঠবে এই ধারাবাহিকে। প্রাথমিকভাবে যেসব গল্প নিয়ে এই ধারাবাহিক নির্মিত হয়েছে তা হচ্ছে_ইস্টিশন, চতুভর্ূজ, অকর্মণ্য, মায়াময়, বিরহিনী, সমর্পণ, গভীর গোপন, চতুর্থ কন্যা, সম্পর্ক, মা হবে?, দ্যাশে আইবো কবে, হয়নি বলা কোন কথা, নাকফুল, হূদয়ে প্রতিশোধ, নস্টালজিয়া, ভেজা রোদ্দুর, ভালোবাসার প্রমাণপত্র, অপরাহ্নের আলো, নিঃশব্দ চড়, মেঘের পরে মেঘ, বোধদয়, নাবিলার না বলা কথা, সম্পর্ক, কারাগারে করুণাময়, স্যার, ডায়েফর, খুনির হাত, এই আমি, নিঃস্ব ও নিঃসঙ্গ, লোকাল ট্রেন, পেয়ে হারানোর ব্যথা ইত্যাদি। ধারাবাহিকটির প্রচার শুরু হয়েছে গত ২৪ জানুয়ারি থেকে। প্রচারিত হচ্ছে প্রতি সোম ও মঙ্গলবার রাত ৯ টা ৩৫ মিনিটে। প্রথম পর্বে দেখা গেছে শামীমা ইসলামের 'না বলা কথা' গল্প অবলম্বনে ২ পর্বের নাটক 'অস্ফুট'। চিত্রনাট্য লিখেছেন ইলোরা লিলিথ। উলেস্নখ্য, এই ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত প্রায় সকল তারকা অভিনয়শিল্পীগণ। ধারাবাহিকটি পরিচালনা করছেন দীপংকর দীপন।
click on the photo or http://ittefaq.com.bd/content/2011/02/03/news0099.htm |
মায়ের দোয়া পরিবহনআশরাফুল চঞ্চলের নাট্যরূপে মায়ের দোয়া পরিবহন নাটকটির কাহিনী, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন দীপংকর দীপন। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় শিল্পীরা হলেন_ হুমায়ুন ফরীদি, মীর সাবি্বর, তিশা, আনিসুর রহমান মিলন, ইন্তেখাব দিনার, রুনা খান প্রমুখ। নাটকটি দেশ টিভিতে প্রচারিত হবে আজ বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটে এবং সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে। নাটকে দেখা যাবে_ মায়ের দোয়া পরিবহন একটি লোকাল বাসের নাম। ধামরাই থেকে ধানতারা এই ২৫ কিলোমিটারের মধ্যেই এ বাসের আপ-ডাউন চলে। রাস্তাটি খুব বড় নয়, আবার খুব ব্যস্তও নয়। মাত্র ১টি বাসই চলে এ রুটে। ফলে এ বাসের সবার সঙ্গে পুরো এলাকার মানুষের একটি আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বাসের ড্রাইভার, হেলপার, কন্ডাক্টর যেমন সবাইকে চেনে, তেমনি এলাকাবাসী মায়ের দোয়া পরিবহনের সবার নাম ও বাড়ির খবর জানে। কারো দেরি হলে এ বাস অপেক্ষা করে, এ নিয়ে যাত্রীদের মাথাব্যথাও নেই। এভাবে মায়ের দোয়া পরিবহন হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীর সবার কাছে নিত্যব্যবহার্য বস্তুর মতোই একটি বিষয়।
click on the photo for full news or go to http://www.bizbdnews.com/entertainment-7743 |
আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক 'মেটামরফসিস'। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন হুমায়ুন ফরীদি। নাটক প্রসঙ্গে তিনি কথা বলেছেন নির্বাচিত বিভাগে।
নাটকের গল্পটি কেমন লেগেছে?
শিবব্রত বর্মন ও দীপংকর দীপন অনেক ভালো কাজ করে। আর তাদের এই নাটকের গল্পটিও আমার কাছে ভালো লেগেছে। আমার কাছে মনে হয়েছে এ নাটকটি অন্য সব নাটক থেকে আলাদা। নাটকের গল্পটি কি নিয়ে? একটি স্মৃতিভ্রম মানুষের কল্পনাচিত্র নিয়ে সাজানো হয়েছে এই নাটকটি। আমাদের সমাজ জীবনে এরকম অনেক ঘটনা হচ্ছে অনেক। আমার মনে হয় শিবব্রত বর্মন ও দীপংকর দীপন সেখান থেকেই এই নাটকের গল্পটি তুলে এনেছেন। আপনার চরিত্রটি নিয়ে কিছু বলুন? এই নাটকে আমি হায়দার আহমেদ শিরোনামের একটি চরিত্রে অভিনয় করি। হঠাৎ একদিন অদ্ভুত এক সমস্যায় পড়ি আমি। এক রাতে ঘুম ভেঙে গেলে আমি নিজেকে আবিষ্কার করলাম, আমার কোনো স্মৃতি নেই। আমার পরিবার আমাকে নিয়ে বিচলিত হয়ে পড়ে। আমার স্ত্রী আমাকে একজন নিউরোসাইকোলজিস্টের কাছে নিয়ে যায়। ড. বলেন খুব শীঘ্রই ধীরে ধীরে হায়দার সাহেবের সব স্মৃতি ফিরে আসতে শুরু করবে। এমনি করে চলতে থাকে নাটকের গল্পটি। এই নাটকে আর কে কে অভিনয় করেছেন? এই নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন_ হুমায়ুন ফরীদি, ফারহানা মিঠু, অপূর্ব, রুনা খান, আরমান পারভেজ মুরাদ, শামসুল আলম বকুল, গোলাম ফরিদা ছন্দা, আল মামুন, পরেশ আচার্য প্রমুখ। click_on_ the_photo_for_full_news_or_go_to http://www.bd-pratidin.com/print_news.php?path=data_files/169&cat_id=3&menu_id=12&news_type_id=1&index=14 |
আজ রাত ৭টা ৫০ মিনিটে দেশ টিভিতে প্রচারিত হবে শিবব্রত বর্মণের রচনা ও দীপংকর দীপনের পরিচালনায় নতুন ধারাবাহিক নাটক 'মেটামরফসিস'। আজ অন্তরালের গল্প বলেছেন এ নাটকের অভিনেতা শামসুল আলম বকুল
৯ মাস আগে একদিন দীপংকর দীপন আমাকে বলেন, 'নতুন নাটকে ডিবি পুলিশের একটি চরিত্র রেখেছি। আপনাকেই অভিনয় করতে হবে।' প্রথম দিন উত্তরায় সুন্দরমতোই শুটিং শেষ করলাম। দ্বিতীয় দিন আমার স্ত্রী ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমারও চাকরি নিয়েও ব্যস্ততা বেড়ে গিয়েছিল। অনেক ভেবে দীপনকে বললাম আমার চরিত্রটা কৌশলে অন্য কাউকে দিয়ে করানোর জন্য। কিন্তু সে নারাজ, 'এক বছর অপেক্ষা করতে হলেও অন্য কাউকে নিতে পারব না।'
দুই মাস পর আবার শুটিংয়ের তারিখ ফেলা হলো। এবারও শুটিংয়ের আগের রাতে বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে। তার পরও শুটিং করব বলে সকালে বেরিয়ে পড়ি। হঠাৎ কী মনে করে হাসপাতালে গেলে ডাক্তার জানান, বাবার অবস্থা খুবই খারাপ। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ওদিকে দীপন পুরো ইউনিট নিয়ে শুটিং স্পটে আমার অপেক্ষায়। ফোনে দীপনকে ঘটনা খুলে বললাম। সঙ্গে সঙ্গে দীপংকর আমাকে বললেন, 'ভাববেন না। অন্য কোনো দিন শুটিং করব।' তিন-চার ঘণ্টা পর বাবা মারা গেলেন। আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়লাম। অনেক দিন শুটিংয়ে মন দিতে পারছিলাম না। তার পরও দীপন আমার জন্য অপেক্ষা করেছেন। শেষমেশ এ মাসের ২১ তারিখ শুটিং করলাম। দীপংকর আমার জন্য ৯ মাস অপেক্ষা করেছেন। আমি বেশ অবাক হয়েছি। দীপনকে ধন্যবাদ, আমাকে এত সম্মান দেখানোর জন্য। নাটকে আমার অভিনীত চরিত্রটি চলনে-বলনে শান্ত, কিন্তু ভেতরে ভেতরে অতি ভয়ংকর একজন ডিবি পুলিশ অফিসার। click-on-the-photo-for-full-news-or-go-to http://www.dailykalerkantho.com/print_news.php?pub_no=322&cat_id=1&menu_id=54&news_type_id=1&index=5 |
পরিচালক টেলিছবিটি নিয়ে নীরিক্ষা করেছেনমাছরাঙা টিভিতে আজ রাতে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটক কালোছায়া। লিখেছেন আনোয়ার হোসেন, পরিচালনা করেছেন সকাল আহমেদ। এই নাটকে অভিনয় করছেন মিলন। কথা হলো তাঁর সঙ্গে।
এবার আপনার অভিনীত টেলিছবি দেখলাম, ‘অমিতের প্রেমগুলো কি সত্যি ছিল’। ভালো লেগেছে। এবার রোজার ঈদে আমার অভিনীত ১৬টি নাটক ও টেলিছবি প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু অমিতের প্রেমগুলো কি সত্যি প্রেম ছিল একবারেই আলাদা। অন্য রকম। আমি বলব, অনেক দিন পর ভালো একটি কাজ করেছি। সময়ও লেগেছে, সাত দিন শুটিং করেছি। পরিকল্পনার সময় থেকেই এর নাট্যকার ও পরিচালক দীপংকর দীপন আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন। আমিও পুরোমাত্রায় মনোযোগ দিয়ে কাজটি করেছি। আপনি বললেন ‘অন্য রকম একটি কাজ’। কেন এমনটি মনে হলো? পরিচালক দীপন এই টেলিছবিটি নিয়ে নীরিক্ষা করেছেন। মনলোগ ব্যাপার ছিল। শুধু এই ব্যাপারটি ফুটিয়ে তোলার জন্য পরিচালক প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করে সেট তৈরি করেছিলেন। ক্যামেরার কাজের কিছু ভিন্নতা ছিল। শুটিংয়ে প্রতিটা শট ধরে ধরে বলব না, একেবারে নিখুঁতভাবে তিনি করেছেন। ঈদের আগের দিন পরিবারের সব কাজ বাদ দিয়ে পুরো সাত ঘণ্টা ডাবিং করেছি। খুব ভালো কাজ করলে যা হয়—শুনেছি কাজটা করতে গিয়ে দীপন আর্থিকভাবে যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। click-on-the-photo-for-full-news-or-go-to http://movieaffair.wordpress.com/2011/09/25/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A8/ |
কবিয়াল বিজয় সরকারের জীবন নিয়ে ধারাবাহিকনড়াইলের কবিগানের সম্রাট কবিয়াল বিজয় সরকারের ব্যাক্তিগত জীবন ও তার রচিত গান নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ধারাবাহিক নাটক। নাটকের নাম ‘কবিয়াল বিজয় সরকার’। ২৬ পর্বের এই ধারাবাহিক নাটকটির রচয়িতা অনিরুদ্ধ দাস অঞ্জন এবং পরিচালক দীপংকর দীপন।
কবিয়াল বিজয় সরকারের জীবনী অবলম্বনে নাটক প্রসঙ্গে দীপন বলেন, “আমি যখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলায় পড়ি তখন বিজয় সরকারের উপর নির্মিত একটি মঞ্চ নাটক দেখেছিলাম। তখন থেকে আমার মনের মধ্যে ছিল এই ধরণের একটি নাটক পরিচালনা করার। আর আমাদের লোক-সংস্কৃতির একটা বিরাট অংশ জুড়ে অছে কবি গানের লড়াই। যদিও সময়ের ব্যাবধানে এখন তা প্রায় বিলুপ্তির পথে। তাই আমি এক সময় বিজয় সরকারের উপর পড়াশুনা করে তার সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করি। আর যেহেতু আমার দেখা বিজয় সরকারকে নিয়ে মঞ্চ নাটক লিখেছিলেন অনিরুদ্ধ দাস অঞ্জন; ফলে তার সাথে আমি ব্যাক্তিগতভাবে কথা বলি এবং তাকে একটি ২৬ পর্বের চিত্রনাট্য রচনা করতে বলি। তবে এটুত্রু বলতে পারি, এই কাজটা আমার জন্য অনেক চ্যালেঞ্জের।” নাট্যকার অনিরুদ্ধ দাস অঞ্জন তার রচিত বিজয় সরকারের জীবনীভিত্তিক নাটক সম্পর্কে বলেন, “আমি এই নাটকটি রচনা করছি এ কারণে যে, আমাদের দেশের লোক জানুক- আমাদের লোক-সংস্কৃতিতে এক সময় কবি গানের লড়াই হতো। সেই লড়াইয়ে কখনো বিষয় ভাগ করে দেওয়া হত, আবার কখনো বা তারা নিজেরা কথার মাধ্যমে লড়াই করতেন। এই ধারাবাহিক নাটকে অভিনয়ের জন্য এখনো কোন শিল্পী নির্বাচন করা হয়নি বলে জানালেন পরিচালক দীপংকর দীপন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ডিসেম্বরে এই নাটকের শুটিং শুরু হবে-জানালেন দীপন। click-on-the-photo-for-full-news-or-go-to http://glitz.bdnews24.com/binodonKhoborDetails.php?bindnewid=922&catry= |
একের পর এক হল বন্ধের বিরুদ্ধে এটা আমাদের প্রতীকি নাটক।
আজ থেকে এটিএন বাংলায় প্রচার শুরু হচ্ছে ধারাবাহিক নাটক 'আশা টকিজ'। প্রতি সপ্তাহের সোম ও মঙ্গলবার রাত ৮টায় নাটকটি দেখা যাবে। নাটকটি লিখেছেন আশরাফুল চন্চল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় দীপংকর দীপন। নাটকটির গল্প গড়ে উঠেছে একটি সিনেমা হলকে কেন্দ্র করে। চলচ্চিত্র শিল্পের নাজুক সময় এখন। তাই হলগুলো আগের জৌলুস হারিয়েছে। লোকসান গুনতে গুনতে বন্ধ হওয়ার উপক্রম। সিনেমা ভালোবাসা মানুষগুলোর জীবন, সংগ্রাম, স্বপ্ন, হাস্যরস আর সিনেমা হল বাঁচানোর যুদ্ধ নিয়েই এই ধারাবাহিক নাটক 'আশা টকিজ'। এতে অভিনয় করেছেন মামুনুর রশীদ, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, রহমত আলী, সজল, শতাব্দী, নাদিয়া, হোমায়রা হিমু, মৌসুমী, জ্যোতিকা জ্যোতি, শামস সুমন, গাজী রাকায়েত, দীলিপ চক্রবর্তী প্রমুখ। নাটক প্রসঙ্গে নির্মাতা দীপন বলেন, 'আমাদের দেশের সিনেমা হলগুলোর বর্তমান চিত্র নিয়ে নাটকটি নির্মিত হয়েছে। একের পর এক হল বন্ধের বিরুদ্ধে এটা আমাদের প্রতীকি নাটক।'
click-on-the-photo-for-full-news-or-go-to http://www.bangladesh-pratidin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=13-12-2011&&data=Football&pub_no=584&cat_id=3&menu_id=12&news_type_id=1&index=3 |
ঈদে দীপনের পাঁচ নাটক
আসছে ঈদুল আযহার বিশেষ অনুষ্ঠানমালায় তরুণ মেধাবী পরিচালক দীপংকর দীপনের পরিচালনায় পাঁচটি নাটক প্রচারিত হবে বিভিন্ন চ্যানেলে। নাটকগুলো হলো পান্থ শাহরিয়ার রচিত ‘রদেভু’, শহীদুল জহিরের গল্প ও সারা যাকের নাট্যরূপে ‘কোথায় পাবো তারে’, শুভাশিস সমীরের রচনায় মিউজিক্যাল কমেডি ‘একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটিয়া ছিল’, শিবব্রত বর্মন এর রচিত ‘চোর ও নভেলিস্ট’ এবং ‘ডিভিডি’ নাটকটি রচনা করেছেন পরিচালক নিজেই। এর মধ্যে ‘রদেভু’ নাটকের কাহিনী গড়ে উঠেছে একজন খ্যাতিমান চিত্রশিল্পীর ছবি আঁকা ও তারপরের অদ্ভুত ঘটনা নিয়ে। আর একজন যুবকের ময়মনসিংহ যাওয়াকে উপজীব্য করে গড়ে উঠেছে ‘কোথায় পাবো তারে’ নাটকের গল্প। ‘একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটিয়াছিল’ নাটকের কাহিনী আবর্তিত হয়েছে সোলায়মান নামের এক ভীতু যুবককে নিয়ে। দু’জন মানুষের মনস্তত্ত্বের ঠান্ডা লড়াইয়ের গল্পই ‘চোর ও নভেলিস্ট’। ‘ডিভিডি’ নাটক রচনা প্রসঙ্গে দীপংকর দীপন বলেন, ‘ডিভিডি নাটকটি চিত্রায়ণের পর মনে হয়েছে আমি যা বলতে চেয়েছি তা এ নাটকে যথাযথভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আমি আশাবাদী এ নাটকটি অনেক দর্শক দেখবেন।’
click-on-the-photo-for-full-news-or-go-to http://boishakh-blog.blogspot.com/2008/12/blog-post_4029.html |